চার্লস কোবার্ন

চার্লস কোবার্ন
চার্লস কোবার্ন
Charles Coburn
	র‍্যাপসোডি ইন ব্লু (১৯৪৫)-এর ট্রেইলারে কোবার্ন
জন্ম	১৯ জুন ১৮৭৭; ম্যাকন, জর্জিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যু	আগস্ট ৩০, ১৯৬১ (বয়স ৮৪); নিউ ইয়র্ক সিটি, নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
সমাধি	বোনাভেঞ্চুর সেমাট্রি
পেশা	অভিনেতা
কর্মজীবন	১৯০১-১৯৬০
দাম্পত্য সঙ্গী	ইভা উইলস কোবার্ন; (বি. ১৯০৬; মৃ. ১৯৩৭) ; উইনিফ্রেড নাৎজকা; (বি. ১৯৫৯; মৃ. ১৯৬১)
সন্তান	৭

চার্লস ডুভিল কোবার্ন (১৯ জুন ১৮৭৭ - ৩০ আগস্ট ১৯৬১) একজন মার্কিন অভিনেতা ছিলেন।^[১] তিনি দ্য মোর দ্য মেরিয়ার (১৯৪৩) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি দ্য ডেভল অ্যান্ড মিস জোন্স (১৯৪১) ও দ্য গ্রিন ইয়ার্স (১৯৪৬) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য আরও দুইবার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল হেভেন ক্যান ওয়েট (১৯৪৩), র‍্যাপসোডি ইন ব্লু (১৯৪৫), ও মাংকি বিজনেস (১৯৫২)। চলচ্চিত্র শিল্পে তার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৬০ সালে হলিউড ওয়াক অব ফেমে তার নামাঙ্কিত তারকা খচিত হয়।

প্রারম্ভিক জীবন

কোবার্ন ১৮৭৭ সালের ১৯শে জুন জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ম্যাকনে এক স্কচ-আইরিশ মার্কিন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।^[২] তার মাতা এমা লুইস স্প্রিগম্যান (১১ মে ১৮৩৮, স্প্রিংফিল্ড, ওহাইও - ১২ নভেম্বর ১৮৯৬, সাভ্যানা, জর্জিয়া) এবং পিতা মোজেস ডুবিল কোবার্ন (২৭ এপ্রিল ১৮৩৪, সাভ্যানা, জর্জিয়া - ২৭ ডিসেম্বর ১৯০২, সাভ্যানা, জর্জিয়া)। স্যাভানায় বেড়ে ওঠা কোবার্ন ১৪ বছর বয়স থেকে স্থানীয় স্যাভানা থিয়েটারে অনুষ্ঠানের প্রচারপত্র বিলি করা, দর্শকদের আসন দেখিয়ে দেওয়া বা দ্বাররক্ষকের দায়িত্ব পালন করতেন। ১৭ বা ১৮ বছর বয়সে তিনি থিয়েটারের ব্যবস্থাপক হন।^[২]^[৩] তিনি এরপর অভিনয় শুরু করেন এবং ১৯০১ সালে ব্রডওয়ে মঞ্চে তার অভিষেক ঘটে। কোবার্ন ১৯০৫ সালে অভিনেত্রী ইভা উইলসকে নিয়ে অভিনয়ের কোম্পানি গঠন করেন। ১৯০৬ সালে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।^[২]^[৩] কোম্পানিটি পরিচালনার পাশাপাশি এই যুগল প্রায়ই ব্রডওয়েতে অভিনয় করতেন।

কর্মজীবন

*রোড টু সিঙ্গাপুর* (১৯৪০) চলচ্চিত্রে কোবার্ন

১৯৩৭ সালে তার স্ত্রী ইভার মৃত্যুর পর তিনি লস অ্যাঞ্জেলেসে চলে যান এবং চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। তিনি একে একে অফ হিউম্যান হার্টস (১৯৩৮), মেড ফর ইচ আদার (১৯৩৯), ব্যাচেলর মাদার (১৯৩৯), দ্য ক্যাপ্টেন ইজ আ লেডি (১৯৪০), রোড টু সিঙ্গাপুর (১৯৪০) ও দ্য লেডি ইভ (১৯৪১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি দ্য ডেভল অ্যান্ড মিস জোন্স (১৯৪১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।^[৪] এরপর তিনি দ্য মোর দ্য মেরিয়ার (১৯৪৩) চলচ্চিত্রে একজন ধনী অবসরপ্রাপ্ত মিলিয়নিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেন। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর বসলি ক্রাউদার লিখেন, "জনাব কোবার্ন এই চলচ্চিত্রের হাস্যরসাত্মক সমাধান এবং তিনি অত্যন্ত ফুরফুরে মেজাজে তার কর্ম সম্পাদন করেছেন...আপনার বুকে হৃদয় থাকলে আপনি জনাব কোবার্নের বেঞ্জামিন ডিঙ্গলকে পছন্দ করবেন।"^[৫] এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে অস্কার লাভ করেন। এই সময়ে তিনি হেভেন ক্যান ওয়েট (১৯৪৩), দ্য কনস্ট্যান্ট নিম্ফ (১৯৪৩), উইলসন (১৯৪৪), টুগেদার অ্যাগেইন (১৯৪৪), আ রয়্যাল স্ক্যান্ডাল (১৯৪৫), ও র‍্যাপসোডি ইন ব্লু (১৯৪৫) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

তিনি ১৯৪৬ সালে এ. জে. ক্রোনিনের দ্য গ্রিন ইয়ার্স উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত একই নামের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।^[৬] তার চরিত্রটি নাট্যধর্মী ও কৌতুকপূর্ণ হাস্যরসের সম্মিলন ছিল,^[৭] যা দিয়ে তিনি একাধিকবার পর্দা মাতিয়েছেন।^[৮] এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি আরেকটি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। পরবর্তী কালে তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল দ্য প্যারাডাইন কেস (১৯৪৭), ইমপ্যাক্ট (১৯৪৯), এভরিবডি ডাজ ইট (১৯৫০), হ্যাজ অ্যানিবডি সিন মাই গাল? (১৯৫২) ও মাংকি বিজনেস (১৯৫২), জেন্টলমেন প্রেফার ব্লডিজ (১৯৫৩) ও জন পল জোন্স (১৯৫৯)। তিনি মূলত হাস্যরসাত্মক চরিত্রে অভিনয় করলেও কিংস রো ও উইলসন চলচ্চিত্রে তাকে নাট্যধর্মী চরিত্রে দেখা যায়।

বেতার উপস্থিতি

বছর	অনুষ্ঠান	পর্ব	সূত্র.
১৯৪৬	একাডেমি পুরস্কার	দ্য ডেভল অ্যান্ড মিস জোন্স	^[৪]

পুরস্কার ও মনোনয়ন

বছর	পুরস্কার	বিভাগ	মনোনীত কর্ম	ফলাফল	সূত্র.
১৯৪১	একাডেমি পুরস্কার	শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা	দ্য ডেভল অ্যান্ড মিস জোন্স	মনোনীত	^[৯]
১৯৪৩			দ্য মোর দ্য মেরিয়ার	বিজয়ী	^[১০]
১৯৪৬			দ্য গ্রিন ইয়ার্স	মনোনীত	^[১১]

তথ্যসূত্র

↑ অবিচুয়ারি ভ্যারাইটি, ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭১।
↑ ^ক ^খ ^গ "Charles Coburn (1877–1961)"। দ্য নিউ জর্জিয়া এনসাইক্লোপিডিয়া। ১০ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।
↑ ^ক ^খ "Charles Coburn Collection"। University of Georgia Libraries – Hargrett Rare Book & Manuscript Library। ৮ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।
↑ ^ক ^খ "Charles Coburn Is 'Academy' Star"। হ্যারিসবার্গ টেলিগ্রাফ। ১৯ অক্টোবর ১৯৪৬। পৃষ্ঠা ১৭। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।
↑ ক্রাউদার, বসলি (১৪ মে ১৯৪৩)। "' More the Merrier,' Sparkling Comedy, Opens at Music Hall -- 'Lady of Burlesque; With Barbara Stanwyck, at Capitol"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।
↑ "Charles Coburn Plays Grandfather"। দ্য ডেজারেট নিউজ। ২৩ আগস্ট ১৯৪৬। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।
↑ "Charles Coburn Has Prize Role in 'The Green Years'"। দ্য পিটসবার্গ প্রেস। ১ জুলাই ১৯৪৫। পৃষ্ঠা ২৫। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।
↑ "MOVIE REVIEW / 'The Green Years' Proves Tender Story In Movies"। সেন্ট পিটার্সবার্গ টাইমস। ১ আগস্ট ১৯৪৬। পৃষ্ঠা ১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।
↑ "The 14th Academy Awards | 1942"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।
↑ "The 16th Academy Awards | 1944"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।
↑ "The 19th Academy Awards | 1947"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।

বহিঃসংযোগ

ইন্টারনেট ব্রডওয়ে ডেটাবেজে চার্লস কোবার্ন (ইংরেজি)
ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে চার্লস কোবার্ন (ইংরেজি)
টার্নার ক্লাসিক মুভিজ ডেটাবেজে চার্লস কোবার্ন (ইংরেজি)
ফাইন্ড এ গ্রেইভে চার্লস কোবার্ন (ইংরেজি)

[1] অবিচুয়ারি ভ্যারাইটি, ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭১।

[NGE-2] ক ^খ ^গ "Charles Coburn (1877–1961)"। দ্য নিউ জর্জিয়া এনসাইক্লোপিডিয়া। ১০ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।

[UofG-3] ক ^খ "Charles Coburn Collection"। University of Georgia Libraries – Hargrett Rare Book & Manuscript Library। ৮ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।

[হ্যারিসবার্গ-4] ক ^খ "Charles Coburn Is 'Academy' Star"। হ্যারিসবার্গ টেলিগ্রাফ। ১৯ অক্টোবর ১৯৪৬। পৃষ্ঠা ১৭। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।

[5] ক্রাউদার, বসলি (১৪ মে ১৯৪৩)। "' More the Merrier,' Sparkling Comedy, Opens at Music Hall -- 'Lady of Burlesque; With Barbara Stanwyck, at Capitol"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।

[6] "Charles Coburn Plays Grandfather"। দ্য ডেজারেট নিউজ। ২৩ আগস্ট ১৯৪৬। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।

[7] "Charles Coburn Has Prize Role in 'The Green Years'"। দ্য পিটসবার্গ প্রেস। ১ জুলাই ১৯৪৫। পৃষ্ঠা ২৫। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।

[8] "MOVIE REVIEW / 'The Green Years' Proves Tender Story In Movies"। সেন্ট পিটার্সবার্গ টাইমস। ১ আগস্ট ১৯৪৬। পৃষ্ঠা ১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ – নিউজপেপার্স.কম-এর মাধ্যমে।

[9] "The 14th Academy Awards | 1942"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।

[10] "The 16th Academy Awards | 1944"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।

[11] "The 19th Academy Awards | 1947"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২১।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

দে স শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার
১৯৩৬–১৯৫০	ওয়াল্টার ব্রেনান (১৯৩৬) জোসেফ শিল্ডক্রাউট (১৯৩৭) ওয়াল্টার ব্রেনান (১৯৩৮) টমাস মিচেল (১৯৩৯) ওয়াল্টার ব্রেনান (১৯৪০) ডোনাল্ড ক্রিস্প (১৯৪১) ভ্যান হেফলিন (১৯৪২) চার্লস কোবার্ন (১৯৪৩) ব্যারি ফিট্‌জেরাল্ড (১৯৪৪) জেমস ডান (১৯৪৫) হ্যারল্ড রাসেল (১৯৪৬) এডমুন্ড গোয়েন (১৯৪৭) ওয়াল্টার হিউস্টন (১৯৪৮) ডিন জ্যাগার (১৯৪৯) জর্জ স্যান্ডার্স (১৯৫০)
১৯৫১–১৯৭৫	কার্ল মালডেন (১৯৫১) অ্যান্থনি কুইন (১৯৫২) ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা (১৯৫৩) এডমন্ড ওব্রায়েন (১৯৫৪) জ্যাক লেমন (১৯৫৫) অ্যান্থনি কুইন (১৯৫৬) রেড বাটন্স (১৯৫৭) বার্ল আইভস (১৯৫৮) হিউ গ্রিফিথ (১৯৫৯) পিটার ইউস্টিনফ (১৯৬০) জর্জ চাকিরিস (১৯৬১) এড বিগলি (১৯৬২) মেলভিন ডগলাস (১৯৬৩) পিটার ইউস্টিনফ (১৯৬৪) মার্টিন বালসাম (১৯৬৫) ওয়াল্টার ম্যাথাউ (১৯৬৬) জর্জ কেনেডি (১৯৬৭) জ্যাক অ্যালবার্টসন (১৯৬৮) গিগ ইয়ং (১৯৬৯) জন মিলস (১৯৭০) বেন জনসন (১৯৭১) জোয়েল গ্রে (১৯৭২) জন হাউজম্যান (১৯৭৩) রবার্ট ডি নিরো (১৯৭৪) জর্জ বার্নস (১৯৭৫)
১৯৭৬–২০০০	জেসন রবার্ডস (১৯৭৬) জেসন রবার্ডস (১৯৭৭) ক্রিস্টোফার ওয়াকেন (১৯৭৮) মেলভিন ডগলাস (১৯৭৯) টিমোথি হাটন (১৯৮০) জন গিলগুড (১৯৮১) লুইস গসেট জুনিয়র (১৯৮২) জ্যাক নিকোলসন (১৯৮৩) হাইং এস. এনগর (১৯৮৪) ডন আমিচি (১৯৮৫) মাইকেল কেইন (১৯৮৬) শন কনারি (১৯৮৭) কেভিন ক্লাইন (১৯৮৮) ডেনজেল ওয়াশিংটন (১৯৮৯) জো পেশি (১৯৯০) জ্যাক প্যালন্স (১৯৯১) জিন হ্যাকম্যান (১৯৯২) টমি লি জোন্স (১৯৯৩) মার্টিন ল্যান্ডাউ (১৯৯৪) কেভিন স্পেসি (১৯৯৫) কিউবা গুডিং জুনিয়র (১৯৯৬) রবিন উইলিয়ামস (১৯৯৭) জেমস কোবার্ন (১৯৯৮) মাইকেল কেইন (১৯৯৯) বেনিসিও দেল তোরো (২০০০)
২০০১–বর্তমান	জিম ব্রডবেন্ট (২০০১) ক্রিস কুপার (২০০২) টিম রবিন্স (২০০৩) মরগান ফ্রিম্যান (২০০৪) জর্জ ক্লুনি (২০০৫) অ্যালান আর্কিন (২০০৬) হাভিয়ের বারদেম (২০০৭) হিথ লেজার (২০০৮) ক্রিস্টফ ভালৎজ (২০০৯) ক্রিশ্চিয়ান বেল (২০১০) ক্রিস্টোফার প্লামার (২০১১) ক্রিস্টফ ভালৎজ (২০১২) জ্যারেড লেটো (২০১৩) জে. কে. সিমন্স (২০১৪) মার্ক রাইল্যান্স (২০১৫) মাহারশালা আলি (২০১৬) স্যাম রকওয়েল (২০১৭) মাহারশালা আলি (২০১৮) ব্র্যাড পিট (২০১৯) ড্যানিয়েল কালুইয়া (২০২০) ট্রয় কটসুর (২০২১) কি হুই কোয়ান (২০২২)

কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ
সাধারণ	আইএসএনআই ১ ভিআইএএফ ১ ওয়ার্ল্ডক্যাট (ভিআইএএফ হয়ে)
জাতীয় গ্রন্থাগার	স্পেন ফ্রান্স (উপাত্ত) জার্মানি ইসরায়েল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চেক প্রজাতন্ত্র
জীবনীমূলক অভিধান	জার্মানি
অন্যান্য	ফ্যাসিটেড অ্যাপ্লিকেশন অফ সাবজেক্ট টার্মিনোলজি মিউজিকব্রেইন্‌জ শিল্পী সোশ্যাল নেটওয়ার্ক অ্যান্ড আর্কাইভাল কনটেক্সট সুডক (ফ্রান্স) ১