রংপুর
রংপুর | |
---|---|
বিভাগীয় সদরদপ্তর ও শহর | |
উপর থেকে: ধাপ থেকে রংপুরের স্কাইলাইন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর টাউন হল, বেগম রোকেয়ার বাড়ি, রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর ফটক, রংপুর চিড়িয়াখানা, তাজহাট জমিদার বাড়ি | |
রংপুর শহরের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°৩৪′ উত্তর ৮৯°১৫′ পূর্ব / ২৫.৫৬° উত্তর ৮৯.২৫° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
জেলা | রংপুর জেলা |
প্রতিষ্ঠা | ১৬ ডিসেম্বর, ১৭৬৯ খ্রিষ্টাব্দ[১] |
পৌরসভা | ১ মে, ১৮৬৯[১] |
সিটি কর্পোরেশন | ১ জুলাই, ২০১২[২] |
সরকার | |
• ধরন | মেয়র - কাউন্সিলর |
• শাসক | রংপুর সিটি কর্পোরেশন |
• মেয়র | মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা |
আয়তন | |
• মহানগর | ২০৫.৭০ বর্গকিমি (৭৯.৪২ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ৩৪ মিটার (১১২ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০২২) | |
• বিভাগীয় সদরদপ্তর ও শহর | ৪,০৮,৩৮৪ |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৫৪০০[৩] |
জাতীয় টেলিফোন কোড | +৮৮০ |
কলিং কোড | ৫২১ |
ওয়েবসাইট | অফিশিয়াল ওয়েবসাইট |
রংপুর বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের প্রধান শহর এবং ১৮৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রাচীনতম একটি পৌর কর্পোরেশন। রংপুর জেলা গঠিত হয় ১৭৬৫ সালে এবং রংপুর শহর ১৭৬৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর রংপুর জেলার বিভাগীয় সদর দপ্তর হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৮৯০ সালে তৎকালীন পৌর কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ডিমলার জমিদার বাড়ির রাজা জানকীবল্লভ সেন রংপুর শহরে জলাবদ্ধতা ও মশার ও ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব নিরসনে[৪] তার মা শ্যামাসুন্দরীর নামে[৫] যে খালটি পুনঃখনন করেন তাই আজকের শ্যামা সুন্দরী খাল নামে পরিচিত এবং তার দানকৃত বাগান বাড়ির জমিতে ১৮৯২ খ্রিষ্টাব্দে আজকের পৌরসভা ভবনটি গড়ে ওঠে। বর্তমানে আয়তনে দ্বিতীয় রংপুর সিটি কর্পোরেশন। রংপুর সাতশত বছরের ঐতিহ্য "শতরঞ্জি", "হাড়িভাঙ্গা আম", "তামাক" এর জন্য বিখ্যাত। রংপুরকে বলা হয় বাহের দেশ।
রংপুর বিভাগের একমাত্র পুর্ণাঙ্গ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, মুক্তিযুদ্ধে ৬ নম্বর সেক্টরে জীবন ত্যাগকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু মঈন মোহাম্মদ আশফাকুস সামাদ বীর উত্তম এর স্মরণে প্রতিষ্ঠিত বীর উত্তম শহীদ সামাদ স্কুল এন্ড কলেজ, সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত রংপুর ক্যাডেট কলেজ এবং উত্তরবঙ্গের অক্সফোর্ড খ্যাত কারমাইকেল কলেজ এই শহরের দক্ষিণাংশে অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৫৭৫ সালে মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি আকবরের সেনাপতি রাজা মানসিংহ রংপুর জয় করেন এবং ১৬৬৮ সালে সমগ্র রংপুরে মোগলদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা পায়। এ অঞ্চলের মোগালবাসা এবং মোগলহাট নামগুলো দীর্ঘ মোঘল শাসনের চিহ্ন বহন করছে। পরে রংপুর ঘোড়াঘাট সরকারের অধীনে চলে আসে এবং পরবর্তীতে ১৮'শ শতকের শেষের দিকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে রংপুরে ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।[৬] বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে রংপুর জেলার অবদান উল্লেখযোগ্য।
মুঘল যুগ
[সম্পাদনা]আইন-ই-আকবরী অনুযায়ী, মুঘল আমলের রংপুর তিন ধরনের প্রশাসনিক এলাকায় বিভক্ত ছিল। মুঘল সম্রাট আকবরের সেনাপতি রাজা মান সিংহের নেতৃত্বে রংপুর ১৫৭৫ সালে বিজিত হয়, কিন্তু ১৬৮৬ সাল পর্যন্ত এটি সম্পূর্ণরূপে মুঘল সাম্রাজ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। ১৬১১ খ্রিস্টাব্দে রংপুরের পুরো অঞ্চলে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। মুঘলবাসা ("মুঘলদের একটি স্থান") এবং মুঘলহাট ("মুঘলদের দ্বারা সংগঠিত স্থানীয় বাজার") এর মতো স্থাননামগুলি রংপুর এবং এর আশেপাশের অঞ্চলের সাথে মুঘলদের সংযোগ ও অতীতের সাক্ষ্য বহন করে। পরে, রংপুর ঘোড়াঘাটের সরকারের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।
ব্রিটিশ উপনিবেশ
[সম্পাদনা]১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি "দেওয়ানি" লাভ করার পর, রংপুর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে আসে। ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ রংপুর অঞ্চলে ঘটে, যেখানে ফকির মজনু শাহের মতো নেতারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। উল্লেখযোগ্য ঔপনিবেশিক বিরোধী বিদ্রোহী দেবী চৌধুরানী এবং ভবানী পাঠক এই অঞ্চলের ছিলেন। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে বিদ্রোহী সিপাহীরা এই অঞ্চলে ব্রিটিশ শাসকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়।পরে রংপুর ঘোড়াঘাট সরকারের অধীনে চলে আসে এবং পরবর্তীতে ১৮'শ শতকের শেষের দিকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে রংপুরে ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। পরে, ১৯৩০ সালে, কংগ্রেসের আহ্বানে রংপুরের বিভিন্ন স্থানে প্রথম অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৪৬ সালের অক্টোবর মাসে এখানে উত্তরবঙ্গের কৃষক নেতাদের একটি সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং নভেম্বর মাসে তেভাগা আন্দোলন শুরু হয়।
জনসংখ্যার উপাত্ত
[সম্পাদনা]রংপুরের মোট জনসংখ্যা ৩১,৬৯,৬১৫ জন। সর্বোচ্চ ৯০.৬১% ইসলাম ধর্মালম্বী, হিন্দু সম্প্রদায় ৮.৯৩%, খ্রিষ্টান ০.২৫%, বৌদ্ধ ০.০৫% এবং অন্যান্য ০.১৫% সাঁওতাল, রাজবংশী এবং ওঁরাও জাতিগোষ্ঠী।[৭]
ভূগোল
[সম্পাদনা]অর্থনীতি
[সম্পাদনা]আশেপাশের জেলাগুলোর জন্য রংপুর একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্রবিন্দু ব্রিটিশ শাসনকাল থেকেই। শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে অসংখ্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক, বীমা সংস্থা, আবাসিক হোটেল, চীনা এবং দেশী-বিদেশী রেস্টুরেন্ট, ফাস্ট ফুড, মিষ্টির ও উপহারের দোকান রয়েছে। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এর প্রভাব অপরিসীম।
উল্লেখযোগ্য স্থানসমূহ
[সম্পাদনা]তাজহাট জমিদার বাড়ি
[সম্পাদনা]তাজহাট জমিদার বাড়ি রংপুর শহরের দক্ষিণে অবস্থিত। ১৯৮৪ সালে হাইকোর্ট হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এটি তাজহাট জমিদার বাড়ি নামেই পরিচিত ছিলো। ব্রিটিশ শাসনামলের শেষে ভবনটি দ্রুত পরিত্যক্ত এবং ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকে। ১৯৮০ সালের দিকে এই ভবনটিকে "কোর্ট হাউস" হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিলো। ২০০৪ সালে তাজহাট জমিদার বাড়িকে সংস্কার করে যাদুঘরে রুপান্তরিত করা হয় এবং এই যাদুঘরের সংগ্রহে হিন্দুদের কালো পাথরের ভাস্কর্য, চারুলিপি এবং মুঘল আমলের শিল্প উল্লেখযোগ্য। তহবিলের অভাবে যাদুঘরটি মাঝে মাঝে বন্ধ থাকে।[৮]
এই জমিদার বাড়িটির প্রান্তদেশ দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে তিন কিলোমিটার বিস্তৃত।বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্টের রংপুর উচ্চ আদালতের শাখা হিসেবে ১৯৯৫ সালে প্রাসাদটি ব্যবহার করা হয়েছিলো। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক প্রাসাদটিকে সুরক্ষিত স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০০২ সালে এটিকে জাদুঘরে রুপান্তরিত করে। তদনুসারে ২০০৫ সাল থেকে ভবনটি রংপুর জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
টাউন হল
[সম্পাদনা]সাংস্কৃতিক প্রোগ্রামের জন্য শহরের কেন্দ্রে একটি প্রাচীন অডিটোরিয়াম রয়েছে যেটি রংপুর টাউন হল নামে পরিচিত।
কারমাইকেল কলেজ
[সম্পাদনা]১৯১৬ সালে প্রতিষ্টিত কারমাইকেল কলেজ বাংলাদেশের পুরাতন কলেজগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই কলেজের প্রধান আকর্ষণ তার প্রশাসনিক ভবন (বাংলা বিভাগে অবস্থিত)। ভবনটি ইন্দো-ইসলামিক রেনেসাঁ স্থাপত্যশিল্পের নিদর্শন।
জাদু নিবাস
[সম্পাদনা]জাদু নিবাস রংপুর সরকারি কলেজের পাশে রাধাবালভে অবস্থিত। এটি মশিউর রহমান যাদু মিয়ার নিবাস ছিলো। এই বাড়িটির বয়স আনুমানিক একশত বছর। বাড়িটি সম্ভবত মহারাজা গোপাল লাল রায় এর সময়ে নির্মিত এবং মালিকানাধীন ছিল, এই সময় রংপুর জেলা পরিষদ, রংপুর টাউন হল এবং তাজহাট জমিদার বাড়ি নির্মিত হয়েছিল।
মিঠাপুকুর তিনকাতারের মসজিদ
এটি রংপুরের মিঠাপুকুরে অবস্থিত।[৯]
শিক্ষা
[সম্পাদনা]রংপুরের উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমুহ হল:
বিশ্ববিদ্যালয়
[সম্পাদনা]মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজসমূহ
[সম্পাদনা]- রংপুর মেডিকেল কলেজ
- প্রাইম মেডিকেল কলেজ
- রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ
- নর্দান প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ
- রংপুর আর্মি মেডিকেল কলেজ
- কাসির উদ্দিন মেমোরিয়েল মেডিকেল কলেজ
- রংপুর ডেন্টাল কলেজ
কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]- রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
- রংপুর টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট
- রংপুর টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ
- কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, তাজহাট
- রংপুর মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
- রংপুর টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট
- ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি,তাজহাট
কলেজসমূহ
[সম্পাদনা]- কারমাইকেল কলেজ[১০]
- রংপুর সরকারি কলেজ
- সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ
- বীর উত্তম শহীদ সামাদ স্কুল এন্ড কলেজ
- রংপুর ক্যাডেট কলেজ
- ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, রংপুর
- আরসিসিআই পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ,রংপুর
- কারমাইকেল কলিজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ
- কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর
- পুলিশ লাইনস স্কুল এন্ড কলেজ[১১]
- লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর
- সমাজ কল্যান বিদ্যাবিথী স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর
- রংপুর মডেল কলেজ
- দর্শনা বাছিরন নেসা স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর
- মাওলানা কেরামত আলী কলেজ, রংপুর
- মাহিগজ্ঞ কলেজ রংপুর
- রাধাকৃষ্ণপুর কলেজ
- বেগম জোবেদা আজিজন গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ
- মেরিটোরিয়াস পাবলিক কলেজ, রংপুর
বিদ্যালয়সমূহ
[সম্পাদনা]- রংপুর জিলা স্কুল
- বীর উত্তম শহীদ সামাদ স্কুল এন্ড কলেজ
- রংপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, আদর্শপাড়া, রংপুর
- নর্থ ব্রিজ স্কুল, রংপুর
- ডিভাইন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রংপুর
- পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রংপুর
- ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, রংপুর
- দি মিলিনিয়াম স্টারস স্কুল এন্ড কলেজ
- লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর
- ইন্টারন্যাশনাল গ্রামার স্কুল
- শিশু নিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়, রংপুর
- মরিয়ম নেছা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, মুন্সিপাড়া
- কেরামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সিপাড়া
- ফকিরবাড়ি পাঠশালা, মিঠাপুকুর, রংপুর
- বাবু খাঁ উচ্চ বিদ্যালয়
- খটখটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- মহাব্বত খাঁ উচ্চ বিদ্যালয়
- রংপুর সিটি কর্পোরেশন উচ্চ বিদ্যালয়
- বেগম রোকেয়া উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, জুম্মাপাড়া রংপুর
- সালেমা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, গুপ্তপাড়া, রংপুর
- আরসিসিআই হাই স্কুল এন্ড কলেজ , শালবন, রংপুর
- তাজহাট উচ্চ বিদ্যালয়, তাজহাট, রংপুর
- আফান উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়, রংপুর, মাহিগঞ্জ
- নগর মীরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়, রংপুর
- আজিজনগর উচ্চ বিদ্যালয়, আলমনগর, রংপুর
- আজিজুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়, রংপুর
- সিদ্দিক মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, আশরতপুর, রংপুর
- বেগম জোবেদা আজিজন গার্লস স্কুল
- বড়বাড়ি বয়েজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ জুন ২০২২ তারিখে।
- বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রংপুর।
মাদরাসা সমূহ
[সম্পাদনা]- বড় রংপুর কারামতিয়া কামিল মাদরাসা, মাহিগঞ্জ, রংপুর
- ধাপ সাতগাড়া বায়তুল মুকাররম মডেল কামিল মাদরাসা, খলিফাপাড়া, রংপুর
- মুলাটোল মদিনাতুল উলুম কামিল মাদরাসা, রংপুর
জলবায়ু
[সম্পাদনা]রংপুর আর্দ্র উপক্রান্তীয় জলবায়ুর মধ্যে অবস্থিত। রংপুরের আবহাওয়ার মধ্যে মৌসুমি বায়ু, উষ্ণ তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, ও ভারী বৃষ্টিপাত বিদ্যমান। গ্রীষ্মকাল এপ্রিলের শুরু থেকে জুলাই পর্যন্ত স্থায়ী হয়। বার্ষিক তাপমাত্রা ২৪.৯ °সে (৭৬.৮ °ফা) এবং বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২,১৯২ মিমি (৮৬.৩০ ইঞ্চি)
রংপুরের আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানুয়ারী | ফেব্রুয়ারি | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টেম্বর | অক্টোবর | নভেম্বর | ডিসেম্বর | |
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (°সেঃ) | ২৪.৪° | ২৭.১° | ৩১.৫° | ৩৪.১° | ৩২.৬° | ৩১.৮° | ৩১.৭° | ৩১.৮° | ৩১.৮° | ৩০.৯° | ২৮.৪° | ২৫.৬° | |
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (°সেঃ) | ১০.৩ | ১২.০ | ১৫.৯ | ২১.০ | ২৩.০ | ২৪.৭ | ২৫.৭ | ২৬.৩ | ২৫.৬ | ২২.৩ | ১৬.৪ | ১২.২ | |
বৃষ্টিপাত(মিঃমিঃ) | ৯ | ১২ | ২৬ | ৭৮ | ২৯১ | ৪৮১ | ৪৬১ | ৩৫২ | ৩১৫ | ১৫৪ | ১০ | ৩ | |
Source: [১]|[National news papers] |
রংপুরের আবহাওয়া | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানুয়ারী | ফেব্রুয়ারি | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টেম্বর | অক্টোবর | নভেম্বর | ডিসেম্বর | |
গড় তাপমাত্রা (°সেঃ) | ১৩.৫° | ১৫.৫° | ১৯° | ২১° | ২১.৫° | ২৩° | ২২° | ২৩° | ২১.৫° | ২২.৫° | ১৮.৫° | ১৬° | |
গড় বৃষ্টিপাত (মিঃমিঃ) | ০ | ০.১ | ০.৬ | ১ | ২.৮ | ৪ | ৬.৭ | ২.৯ | ৩ | ১.৪ | ০ | ০ | |
Source: [২]|[National news papers] |
বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ
[সম্পাদনা]- বেগম রোকেয়া, বাংলার নারী জাগরণের অগ্রদূত
- মশিউর রহমান, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদায় সিনিয়র মন্ত্রী
- বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মাদ সায়েম, বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি
- হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, সাবেক রাষ্ট্রপতি
- এম এ ওয়াজেদ মিয়া, বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী
- জেনারেল মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান , সাবেক সেনা প্রধান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা
-
বেগম রোকেয়া
-
মশিউর রহমান
-
আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম
-
জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ
-
ডক্টর এম এ ওয়াজেদ মিয়াঁ
-
জেনারেল মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ Our Correspondent, Rangpur (২ জুলাই ২০১২)। "Rangpur turns city corporation"। Thedailystar.net। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ www.geopostcodes.com, GeoPostcodes, ZIP codes, ZIPCodes, gazetteer, Postcodes। "ZIP Code database of Bangladesh, Rangpur, Rangpur, Rangpur Sadar"। Geopostcodes.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-১১।
- ↑ Bāṃlādeśera lokaja saṃskr̥ti granthamālā। Śāmasujjāmāna Khāna, Bāṃlā Ekāḍemī। Dhaka। ২০১৪। আইএসবিএন 984-07-5336-3। ওসিএলসি 930364524।
- ↑ "শ্যামাসুন্দরী খাল বাঁচাতে সোচ্চার নগরবাসী | blog.bdnews24.com - pioneer blog for citizen journalism in bangladesh"। blog.bdnews24.com। ২০২১-০৯-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৫।
- ↑ Lorenzen, D.N. (১৯৭৮)। "Warrior Ascetics in Indian History."। Journal of the American Oriental Society.। American Oriental Society। 98 (1): 617–75। জেস্টোর 600151। ডিওআই:10.2307/600151।
- ↑ "Population Census Wing, BBS."। ২৭ মার্চ ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০০৬।
- ↑ মুহম্মদ মনিরুজ্জামান (২০১২)। "রায়, গোপাল লাল"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ টেলিভিশন, Ekushey TV | একুশে। "ঘুরে আসুন রংপুর বিভাগ থেকে"। Ekushey TV (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-২৫।
- ↑ Muhammad Maniruzzaman (২০১২)। "Carmichael College, Rangpur"। Sirajul Islam and Ahmed A. Jamal। Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second সংস্করণ)। Asiatic Society of Bangladesh। ৮ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ ,রংপুর"। প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
উৎস
[সম্পাদনা]- খান, শাসসুজ্জামান; হোসেন, মো. আলতাফ; সুলতান, আমিনুর রহমান, সম্পাদকগণ (২০১৪)। বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা রংপুর (প্রথম সংস্করণ)। বাংলা একাডেমি (প্রকাশিত হয় জুন ২০১৪)। আইএসবিএন 984-07-5118-2।