বিষয়বস্তুতে চলুন

মারিসা টোমে

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মারিসা টোমে
জন্ম (1964-12-04) ৪ ডিসেম্বর ১৯৬৪ (বয়স ৫৯)
জাতীয়তামার্কিন
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৮৪–বর্তমান

মারিসা টোমে (ইংরেজি: Marisa Tomei, উচ্চারণ: /məˈrɪsə tˈm/; জন্ম: ৪ ডিসেম্বর ১৯৬৪)[] হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি একটি একাডেমি পুরস্কারসহ একাধিক পুরস্কার অর্জন করেছেন এবং একটি বাফটা পুরস্কার, দুটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও তিনটি স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেছেন।

টেলিভিশন ধারাবাহিক অ্যাজ দ্য ওয়ার্ল্ড টার্নস-এ অভিনয়ের পর তিনি ১৯৮৭ সালে দ্য কাজবি শো-এর স্পিন-অফ আ ডিফরেন্ট ওয়ার্ল্ড-এ কাজ করে খ্যাতি অর্জন করেন। কয়েকটি চলচ্চিত্র ছোট চরিত্রে অভিনয়ের পর তিনি ১৯৯২ সালে হাস্যরসাত্মক মাই কাজিন ভিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করেন এবং এই কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। টোমে পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, তন্মধ্যে রয়েছে হোয়াট উইমেন ওয়ান্ট (২০০০), অ্যাঙ্গার ম্যানেজমেন্ট (২০০৩), ওয়াইল্ড হগস (২০০৭) এবং প্যারেন্টাল গাইডেন্স (২০১২)। তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলো হল আনটেমড হার্ট (১৯৯৩), অনলি ইউ (১৯৯৪), দ্য পেপার (১৯৯৪), আনহুক দ্য স্টার্স (১৯৯৬), স্লামস অব বেভারলি হিলস (১৯৯৮), দ্য গুরু (২০০২), বিফোর দ্য ডেভিল নোজ ইউ আর ডেড (২০০৭), সাইরাস (২০১০), লাভ ইজ স্ট্রেঞ্জ (২০১৪), এবং দ্য বিগ শর্ট (২০১৫)। টোমে ইন দ্য বেডরুম (২০০১) এবং দ্য রেসলার (২০০৮) ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে আরও দুটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

টোমে মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের আন্ট মে চরিত্রে ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার (২০১৬), স্পাইডার-ম্যান: হোমকামিং (২০১৭) এবং আসন্ন স্পাইডার-ম্যান: ফার ফ্রম হোম (২০১৯)- চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন।

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

টোমে ১৯৬৪ সালের ৪ঠা ডিসেম্বর নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের ব্রুকলিন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা অ্যাডেলেড "অ্যাডি" বিয়াঞ্চি ছিলেন একজন ইংরেজির শিক্ষক এবং পিতার গ্যারি এ. টোমে একজন আইনজীবী।[][] তার ছোট ভাই অ্যাডাম টোমে একজন অভিনেতা। তিনি শৈশবে কিছু সময় তার দাদা-দাদীর রোমিও ও রিতার কাছে কাটিয়েছেন।[] টোমের পিতামাতা ইতালীয় বংশোদ্ভূত। তার পিতার পূর্বপুরুষগণ তুসকানি, কালাব্রিয়া ও কাম্পানিয়ার বাসিন্দা ছিলেন; অন্যদিকে তার মাতার পূর্বপুরুষগণ তুসকানি ও সিসিলির বাসিন্দা ছিলেন।[]

টোমে ১৯৮২ সালে এডওয়ার্ড আর. মুরো হাই স্কুল থেকে পাস করেন।[][] তিনি বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বছর পড়াশোনা করেছেন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Marisa Tomei"বায়োগ্রাফি (ইংরেজি ভাষায়)। এঅ্যান্ডই টেলিভিশন নেটওয়ার্কস। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  2. Pines, Francine (২০১৭-১০-০২)। "The Reason Why Marisa Tomei Never Got Married"HyperActivz (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১১-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৩ 
  3. Toback, Ross; Marsh, Julia (২০১৬-০৭-১৯)। "Judge urges Tomei's dad, Sean Lennon to settle tree dispute"New York Post (ইংরেজি ভাষায়)। নভেম্বর ১৩, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৩ 
  4. "Maris Tomei Biography"। ইয়াহু! মুভিজ। ২০ জুন ২০১৮। মে ২২, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  5. ইউভিনো, গ্যাব্রিয়েল (২০০১)। The Complete Idiot's Guide to Italian History and Culture (ইংরেজি ভাষায়)। পেঙ্গুইন। আইএসবিএন 9780028642345। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  6. "Marisa Tomei Biography."। টিসকালি। ফেব্রুয়ারি ৭, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  7. হু ডু ইউ থিংক ইউ আর?-এ বলেছেন, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
pFad - Phonifier reborn

Pfad - The Proxy pFad of © 2024 Garber Painting. All rights reserved.

Note: This service is not intended for secure transactions such as banking, social media, email, or purchasing. Use at your own risk. We assume no liability whatsoever for broken pages.


Alternative Proxies:

Alternative Proxy

pFad Proxy

pFad v3 Proxy

pFad v4 Proxy